১। আমাদের হাতের আঙুলের ছাপ, জিহ্বা এর রেখা এবং পায়ের আঙুলের ছাপ প্রত্যেকের আলাদা। এই পৃথিবীর এত মানুষের মাঝে কারো সাথে কারো এই রেখাগুলো মিলবে না।
২। আমাদের জিহ্বা হলো আমাদের মানবদেহের সবথেকে শক্তিশালী পেশী।
৩। আমাদের জিহ্বায় মোট ৩০০০ টি টেস্ট বাড রয়েছে, যার সাহায্যে আমরা স্বাদ পেয়ে থাকি।
৪। আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি তখন ঘ্রাণের কোন সেন্স থাকে না আমাদের অর্থাৎ ঘুমিয়ে পরার পর আমাদের ঘ্রান শক্তি কাজ করে না।
৫। প্রতি বছর আমরা প্রায় ১৫০০ টি স্বপ্ন দেখে থাকি।
৬। আশ্চর্য হলেও সত্য, কলা এবং মানবদেহের প্রায় ৫০ ভাগ ডিএনএ এর মিল রয়েছে।
৭। আমাদের সারাজীবনে প্রায় ৩ লক্ষ কোটি বার হৃদস্পন্দন হয়, যেখানে প্রতিদিন হৃদ স্পন্দিত হয় ১০০০০০ বার। নারীদের হৃদস্পন্দন পুরুষদের থেকে দ্রুত হয়।
৮। নবজাতক শিশুরা কালার ব্লাইন্ড হয় অর্থাৎ তারা শুধু সাদা এবং কালো রঙ দেখতে পারে।
৯। কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের দেহে বলীরেখা শ্বেতাঙ্গদের থেকে দেরিতে পরে।
১০। আমাদের মস্তিষ্ক দিন থেকে রাতে বেশী সক্রিয় থাকে। আমাদের মস্তিস্কের ৮০ ভাগই পানি। বাম মস্তিষ্ক আমাদের দেহের ডান সাইডকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং ডান মস্তিষ্ক বাম সাইডকে নিয়ন্ত্রণ করে। ৫.১ বছর বয়স পর্যন্ত মস্তিষ্ক দ্রুত বাড়তে থাকে।
১১। এনসাইক্লপেডিয়া ব্রিটানিকা থেকে পাঁচ গুন বেশী তথ্য সঞ্চয় করে রাখতে পারে মানব মস্তিষ্ক কোষ।
১২। আমাদের রক্তের সাথে যে পরিমাণ অক্সিজেন আমরা গ্রহণ করি তার ২০ ভাগ ব্যাবহার করে আমাদের মস্তিষ্ক।
১৩। আমাদের মানবদেহে প্রায় ১০০০০ ট্রিলিয়ন কোষ রয়েছে।
১৪। আমাদের হাতের আঙুলের অগ্রভাগ আমাদের দেহের সম্পূর্ণ ভার বহন করতে সক্ষম।
১৫। দেহের সবথেকে শক্তিশালী হাড় হলো ফিমার, যা আমাদের উরুতে অবস্থিত। সবথেকে ছোট হাড় হলো স্টেপস যা আমাদের কানে অবস্থিত।
১৬। মাত্র ২০ সেকেন্ডে একটি লোহিত কণিকা আমাদের পুরো দেহ পরিভ্রমণ করে ফেলে।
১৭। আমদের চুল এবং নখ মৃত্যুর পরেও লম্বা হতে পারে।
১৮। আমাদের দেহের মোট হাড়ের অর্ধেকই হাতে এবং পায়ের পাতায় অবস্থিত।
১৯। প্রতি ১০ বছর পর পর আমাদের দেহের কঙ্কাল বা অস্থি কাঠামো ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়।
২০। আমরা প্রায় ২০ দিন খাবার না খেয়ে বেঁচে থাকতে পারবো, কিন্তু পানি পান না করে আমরা ২ দিনের বেশী বাঁচতে পারবো না।
২১। বিজ্ঞানীরা বলেন যে, যার মেধা যত বেশী সে তত বেশী স্বপ্ন দেখে।
২২। রক্তের ভেসেলের দৈর্ঘ্য প্রায় ৯৭০০০ কিলোমিটার।
২৩। অনেক বেশী খাবার পর আমাদের শ্রবণশক্তি কিছুটা হ্রাস পায়।
২৪। আমরা ৫০০০ ধরণের ঘ্রাণ মনে রাখতে পারি।
২৫। ৬০ বছর বয়সের মধ্যে মানুষের প্রায় ৫০ ভাগ টেস্ট বাড যার সাহায্যে আমরা স্বাদ গ্রহণ করি তা নষ্ট হয়ে যায়।
মন্তব্য নেই
আপনার মন্তব্য লিখুন